সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। তিনি হস্তীবাহিনীর ঘটনার ৫০ অথবা ৫৫ দিন পর মক্কার বিখ্যাত বনু হাশিম বংশে ১২ রবিউল আউয়াল জন্মগ্রহণ করেন। (সিরাতে ইবনে হিশাম: ১/১৫৮)
প্রসিদ্ধ সিরাতগ্রন্থ ‘আর রাহিকুল মাখতুম’-এ এসেছে, নবীজি ৯ রবিউল আউয়াল সোমবার সুবহে সাদেকের সময় জন্মগ্রহণ করেন। যে বছর হাতির ঘটনা ঘটে। (আর রাহিকুল মাখতুম: ১/৪৫)
ফাতেমা বিনতে আব্দুল্লাহ বলেন, ‘নবীজির জন্মের সময় আমি আমিনার কাছে উপস্থিত ছিলাম। তখন দেখলাম, আমিনার পুরো ঘর উজ্জ¦ল আলোতে ভরে গেছে এবং আকাশের তারকারাজি নিচের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। এমনকি আমি ধারণা করছিলাম যে, এ তারকা আমার উপর পড়বে।’ (সিরাতে মোস্তফা)
হজরত ইরবায ইবন সারিয়্যা রা. থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শুভ জন্মের সময় তাঁর মা এক নুর দেখেন, যাতে সিরিয়ার প্রাসাদসম‚হ আলোকিত হয়ে যায়। ইবনু হিব্বান এ রেওয়ায়াতটি সহিহ বলেছেন।
তারকারাজি জমিনে ছিটকে পড়ার দ্বারা এদিকে ইশারা করা হয়েছে, অচিরেই জমিন থেকে কুফর ও শিরকের অন্ধকার দুর হবে এবং হেদায়াতের নুরে পৃথিবী উজ্জ্বল আলোতে ভরপুর হয়ে যাবে।
নবীজির জন্মের সময় পারস্য সম্রাটের প্রাসাদে ভূকম্পন হয়। প্রাসাদের ১৪টি গম্বুজ ধসে পড়ে আর পারস্যের হাজার বছর ধরে প্রজ্বলিত অগ্নিকুণ্ডটি নিভে যায় এবং রাজকীয় অনুষ্ঠান প্রদর্শন বন্ধ করা হয়। অবশেষে উজিরগণ ও রাষ্ট্রের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে সভার আয়োজন করা হয়। ওই দরবারেই এ সংবাদ পৌঁছে, অগ্নিকুণ্ডটি নিভে গেছে।
সম্রাটের পেরেশানি এতে বেড়ে যায়। এদিকে এক সভাসদ দাঁড়িয়ে বলল, গত রাতে আমি স্বপ্নে দেখেছি দুর্দান্ত উট আরবি ঘোড়ার দলকে হাকিয়ে নিয়ে দজলা নদী পার হয়ে সমগ্র রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। সম্রাট তাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘এ স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী?’ সভাসদ বলল, ‘সম্ভবত আরবের দিক থেকে কোনো বিরাট ঘটনা প্রকাশ হতে যাচ্ছে।’ (আল ইসাবা: ১/৫১)
প্রসিদ্ধ সিরাতগ্রন্থ ‘আর রাহিকুল মাখতুম’-এ এসেছে, নবীজি ৯ রবিউল আউয়াল সোমবার সুবহে সাদেকের সময় জন্মগ্রহণ করেন। যে বছর হাতির ঘটনা ঘটে। (আর রাহিকুল মাখতুম: ১/৪৫)
ফাতেমা বিনতে আব্দুল্লাহ বলেন, ‘নবীজির জন্মের সময় আমি আমিনার কাছে উপস্থিত ছিলাম। তখন দেখলাম, আমিনার পুরো ঘর উজ্জ¦ল আলোতে ভরে গেছে এবং আকাশের তারকারাজি নিচের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। এমনকি আমি ধারণা করছিলাম যে, এ তারকা আমার উপর পড়বে।’ (সিরাতে মোস্তফা)
হজরত ইরবায ইবন সারিয়্যা রা. থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শুভ জন্মের সময় তাঁর মা এক নুর দেখেন, যাতে সিরিয়ার প্রাসাদসম‚হ আলোকিত হয়ে যায়। ইবনু হিব্বান এ রেওয়ায়াতটি সহিহ বলেছেন।
তারকারাজি জমিনে ছিটকে পড়ার দ্বারা এদিকে ইশারা করা হয়েছে, অচিরেই জমিন থেকে কুফর ও শিরকের অন্ধকার দুর হবে এবং হেদায়াতের নুরে পৃথিবী উজ্জ্বল আলোতে ভরপুর হয়ে যাবে।
নবীজির জন্মের সময় পারস্য সম্রাটের প্রাসাদে ভূকম্পন হয়। প্রাসাদের ১৪টি গম্বুজ ধসে পড়ে আর পারস্যের হাজার বছর ধরে প্রজ্বলিত অগ্নিকুণ্ডটি নিভে যায় এবং রাজকীয় অনুষ্ঠান প্রদর্শন বন্ধ করা হয়। অবশেষে উজিরগণ ও রাষ্ট্রের গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে সভার আয়োজন করা হয়। ওই দরবারেই এ সংবাদ পৌঁছে, অগ্নিকুণ্ডটি নিভে গেছে।
সম্রাটের পেরেশানি এতে বেড়ে যায়। এদিকে এক সভাসদ দাঁড়িয়ে বলল, গত রাতে আমি স্বপ্নে দেখেছি দুর্দান্ত উট আরবি ঘোড়ার দলকে হাকিয়ে নিয়ে দজলা নদী পার হয়ে সমগ্র রাজ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। সম্রাট তাকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘এ স্বপ্নের ব্যাখ্যা কী?’ সভাসদ বলল, ‘সম্ভবত আরবের দিক থেকে কোনো বিরাট ঘটনা প্রকাশ হতে যাচ্ছে।’ (আল ইসাবা: ১/৫১)